technology

[নারীদের স্বাস্থ্য][bleft]

business

[পুরুষের স্বাস্থ্য][bleft]

সুস্থ থাকতে প্রতিদিন মেন্যুতে রাখুন টকদই

দই সকলের প্রিয় একটি খাবার। তবে ভারতীয় উপমহাদেশে টকদই জনপ্রিয়ও বটে। ভারতে ভাত ও রুটির সাথে টকদই খাওয়া যেতে পারে। টকদই খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

টকদই সকলেই বাড়িতে বানাতা পারেন একটি সহজ উপায়ে প্রথমে দুধটিকে ভাল করে জাল দিবেন এবং ফুটন্ত দুধে বাসি দই মিশ্রণ করুন। তারপর পাত্রটিকে ৩০-৪০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় রাখুন। কয়েক ঘণ্টা পর দুধ টকদইয়ে রুপান্তর হয়ে যাবে।
গবেষণা করে পাওয়া গেছে যে, বিজ্ঞানীরা নিয়মিতভাবে টকদই খেয়ে থাকেন। চলুন জেনে নেই টকদই এর উপকারিতা।
দুধের বিকল্প –
যারা দুধ খান না বা ল্যাক্টোজ এড়াতে চান তারা নিশ্চিন্তে টকদই খেতে পারেন।
উন্নত হজম প্রক্রিয়া –
পরিপাকতন্ত্র সহজেই টকদইয়ের মধ্যকার পুষ্টি উপাদান শোষণ করে নিতে পারে। এছাড়াও টকদই অন্য খাবারের পুষ্টি শোষণ করতেও সহায়তা করে।
ক্যালসিয়ামের উৎস –
উচ্চমানের ক্যালসিয়াম থাকে বলে টকদই হাড় ও দাঁতকে মজবুত করে।
ওজন হ্রাসে কার্যকর –
টকদইয়ের ক্যালসিয়াম শরীরের অতিরিক্ত কর্টিসল হরমোন বাড়তে দেয় না। ফলে ওজন হ্রাস পায়।
সুন্দর ত্বক ও চুল –
জিঙ্ক ও ভিটামিন ই সমৃদ্ধ টকদই ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। এটি রোদে পোড়া দাগ তোলে ও ত্বকে কোমলভাব ফিরিয়ে আনে। চুলের ক্ষেত্রে টকদই খুশকিনাশক হিসেবে কাজ করে, স্কাল্পের ফাঙ্গাল ইনফেকশন দূর করে ও চুল মসৃণ করে।
রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে –
টকদইয়ের মধ্যে যে ব্যাকটেরিয়া থাকে তা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ও ক্ষতিকারক মাইক্রো অর্গানিজমের আক্রমণ থেকে শরীরকে সুরক্ষিত রাখে।
হৃদবান্ধব –
উচ্চ রক্তচাপ সৃষ্টির ঝুঁকি হ্রাস করে বলে টকদই হৃদবান্ধবই বলা চলে। এটি কোলেস্টেরলের মাত্রাও কমায়।
Post A Comment
  • Blogger Comment using Blogger
  • Facebook Comment using Facebook
  • Disqus Comment using Disqus

কোন মন্তব্য নেই :


three columns

[যৌন স্বাস্থ্য][bleft]

cars

[এক্সক্লুসিভ][bleft]